নিজস্ব প্রতিবেদকঃ কক্সবাজার সদরের চৌফলদন্ডী ইউনিয়নের নতুন মহাল (ঘোনা পাড়া) গ্রামের বাসিন্দা মনজুর আলম তার স্ত্রী ১ সন্তানের জননী রিনা আক্...
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কক্সবাজার সদরের চৌফলদন্ডী ইউনিয়নের নতুন মহাল (ঘোনা পাড়া) গ্রামের বাসিন্দা মনজুর আলম তার স্ত্রী ১ সন্তানের জননী রিনা আক্তার ও শ্বশুর-শ্বাশুড়ির অমানবিক নির্যাতন ও প্রতারণার শিকার হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে ঈদগাঁও ইউনিয়নে ১নাম্বার ওয়ার্ড উত্তর মাইজ পাড়া নুরুল আজিমের মেয়ে রিনা আক্তারের সাথে। গত প্রায় ৯ বছর আগে চৌফলদন্ডী ইউনিয়নের ৮ নাম্বার ওয়ার্ড নতুন মহাল (ঘোনা পাড়ার) মৃত, আবদুল গনির ছেলে সৌদি আরব প্রবাসী মনজুর আলমের সাথে ইসলামি শরিয়ত মোতাবেক বিবাহ সম্পন্ন হয়।
বিয়ের পর স্বামী মনজুর সৌদি আরবেে চলে যায়। পরে তার স্ত্রী ও শ্বশুর-শ্বাশুড়ি একটি জমি খরিদ করে বাড়ী নির্মাণের কথা বল্লে, মনজুর তার কষ্টার্জিত উপার্যনের সমস্ত টাকা বিভিন্ন ভাবে তার স্ত্রীর নিকট পাঠিয়ে দিয়েছে। জায়গাটি ক্রয় করিবার সময় রেজিঃ দলিল করেছে তার স্ত্রী রিনা আক্তারের নামে। পরে বাড়ি নির্মাণের জন্য টাকা পাঠালে সে ইঞ্জিনিয়ার হতে ট্রেস ম্যাপও তার নামে করে দু'তলা বাড়িও নির্মান করে ফেলেছে বলে জানান মনজুর। মনজুর দেশে এসে দলিল দেখে এ বিষয়ে জানতে চাইলে, সে বলে, তুমি দেশে না থাকার কারণে, আমার নামে দলিল করেছি। তোমার নামে হস্তান্তর করে দেব। আজ দেব, কাল দেব বলে কালক্ষেপণ করলে শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারে সে তাকে ঘর ও জমি ফিরিয়ে দেবেনা। এ বিষয়ে বাক-বিতন্ডা হলে তার স্ত্রী ও শ্বশুর বাড়ীর সবাই মিলে ক্ষিপ্ত হয়ে লোহার রড দিয়ে এলোপাথাড়ি মারধর করে রক্তাক্ত করিয়া তাকে শ্লিলতাহানী করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। পরিশেষে সে নিরুপায় হয়ে ঈদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদে একটি অভিযোগ দায়ের করলে মনজুর আলম বিচারের আশায় বিগত কয়েক মাস পরিষদের ধারে ধারে ঘোরাঘুরির পর বিচারকগণ বিভিন্ন ভাবে যাচাই-বাছাই করে মনজুরের কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে গড়া দু'তলা বাড়ি ও জামি তার স্ত্রীকে ফিরিয়ে দিতে বলা সত্তেও তা ফিরিয়ে না দিয়ে অপরদিকে নির্যাতনকারী শ্বশুর বাড়ির লোকজনের হুমকিতে মনজুর ঘর-বাড়ি ও এলাকা ছাড়ার উপক্রম প্রায়।
বিয়ের পর স্বামী মনজুর সৌদি আরবেে চলে যায়। পরে তার স্ত্রী ও শ্বশুর-শ্বাশুড়ি একটি জমি খরিদ করে বাড়ী নির্মাণের কথা বল্লে, মনজুর তার কষ্টার্জিত উপার্যনের সমস্ত টাকা বিভিন্ন ভাবে তার স্ত্রীর নিকট পাঠিয়ে দিয়েছে। জায়গাটি ক্রয় করিবার সময় রেজিঃ দলিল করেছে তার স্ত্রী রিনা আক্তারের নামে। পরে বাড়ি নির্মাণের জন্য টাকা পাঠালে সে ইঞ্জিনিয়ার হতে ট্রেস ম্যাপও তার নামে করে দু'তলা বাড়িও নির্মান করে ফেলেছে বলে জানান মনজুর। মনজুর দেশে এসে দলিল দেখে এ বিষয়ে জানতে চাইলে, সে বলে, তুমি দেশে না থাকার কারণে, আমার নামে দলিল করেছি। তোমার নামে হস্তান্তর করে দেব। আজ দেব, কাল দেব বলে কালক্ষেপণ করলে শেষ পর্যন্ত বুঝতে পারে সে তাকে ঘর ও জমি ফিরিয়ে দেবেনা। এ বিষয়ে বাক-বিতন্ডা হলে তার স্ত্রী ও শ্বশুর বাড়ীর সবাই মিলে ক্ষিপ্ত হয়ে লোহার রড দিয়ে এলোপাথাড়ি মারধর করে রক্তাক্ত করিয়া তাকে শ্লিলতাহানী করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। পরিশেষে সে নিরুপায় হয়ে ঈদগাঁও ইউনিয়ন পরিষদে একটি অভিযোগ দায়ের করলে মনজুর আলম বিচারের আশায় বিগত কয়েক মাস পরিষদের ধারে ধারে ঘোরাঘুরির পর বিচারকগণ বিভিন্ন ভাবে যাচাই-বাছাই করে মনজুরের কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে গড়া দু'তলা বাড়ি ও জামি তার স্ত্রীকে ফিরিয়ে দিতে বলা সত্তেও তা ফিরিয়ে না দিয়ে অপরদিকে নির্যাতনকারী শ্বশুর বাড়ির লোকজনের হুমকিতে মনজুর ঘর-বাড়ি ও এলাকা ছাড়ার উপক্রম প্রায়।
ঘটনার বিষয়ে রিনা আক্তার ও তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা ঘটনার সত্যতা শিখার করেন।
তবে ভুক্তভোগি মনজুরের এ বিষয়টি ঈদগাঁও ইউনিয়নের ১ নাম্বার ওয়ার্ডের মেম্বার মমতাজুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে, তিনি ঈদগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যানসহ উভয় পক্ষের গন্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে উক্ত দ্বিতীয় তলা বাড়ি ও জমি, মনজুরকে হস্তান্তর করিতে বিবাদীগনের প্রতি আদেশ প্রদান করে ঘটনার সুষ্ট সমাধানের নির্দেশনা প্রদান করিয়ে ছিলেন বলেও জানিয়েছেন ।
নির্যাতিত মনজুর কোন ধরনের প্রতিকার না পাওয়ায় এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে প্রশাসনের প্রতি তার নিরাপত্তাসহ ঘটনাটি সরেজমিনে তদন্ত করে তার কষ্টার্জিত অর্থ দিয়ে গড়া দ্বিতীয় তলা বাড়ি ও জমি ফিরিয়ে দিয়ে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে শাস্তির দাবী জানিয়েছেন।
No comments